মিকসুল আরিস

Categories: ,

1,800৳ 

Quantity

পুরুষদের মধ্যে যৌন সক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণ কী?

  • যৌন দুর্বলতা বাংলাদেশের একটি মহামারী আকার ধারণ করেছে ।অনেক মানুষের সাথে কথা দেখা যাচ্ছে তারা কোন না কোনভাবে যৌন দুর্বলতায় ভুগছে।পুরুষের প্রজনন ও যৌন ক্ষমতা পুরোপুরিই একটি হরমোনের উপর নির্ভরশীল। যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যাওয়া বা এ ধরনের কোন কাজে উৎসাহ না পাওয়ার মতো উপসর্গ বাংলাদেশের অনেকের থাকলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর কারণ কী তা জানেন না অনেকেই।
    স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন সংস্থা এবং চিকিৎসকরা বলছেন, এ ধরনের উপসর্গের পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে টেস্টোস্টেরন নামে এক ধরনের লিঙ্গ নির্ধারণী হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়া। একে বলা হয় টেস্টোস্টেরন ঘাটতি।এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট কেভিন এম প্যান্টালোন বলেন, টেস্টোস্টেরনের ঘাটতিকে মেল হাইপোগোনাডিজম বা লো-টি(Low-T) ও বলা হয়।বয়সের সাথে সাথে এই হরমোন কমে যাওয়াটা স্বাভাবিক। ত্রিশ বছর বয়সের পর সাধারণত প্রতিবছর এক শতাংশ হারে এটি কমতে থাকে। তবে যখন এই কমতির হার বয়স ছাড়াও অন্যান্য নানা বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হয়, তখনই এটিকে ঘাটতি হিসেবে ধরা হয়।আমেরিকান ইউরোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, স্বাভাবিক পুরুষদের জন্য কমপক্ষে ৩০০ ন্যানোগ্রাম পার ডেসিলিটার থাকাটা স্বাভাবিক। এর চেয়ে কম যদি কারো টেস্টোস্টেরন থাকে তাহলে তার চিকিৎসা নেয়া উচিত।ডা. শাহজাদা সেলিম বলেন, টেস্টোস্টেরন কমে যাওয়ার প্রথম লক্ষণ হচ্ছে লিবিডোর মাত্রা কমে যাবে এবং এর কারণে যৌনাকাঙ্ক্ষা কমে যাবে। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক অ্যাকাডেমিক মেডিকেল সেন্টার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের তথ্য অনুযায়ী, কম টেস্টোস্টেরনের যেসব উপসর্গ থাকে তার মধ্যে রয়েছে:
    1.বন্ধ্যাত্ব
    2.পেশীর শক্তি কমে যাবে
    3.খাওয়ার পর কাজ করার আগ্রহ কমে যাওয়া
    4.যৌন তাড়না কমে যাওয়া
    5.যৌনাঙ্গ উত্থানে অক্ষমতা
    6.যৌন মিলনে অক্ষমতা
    7.অণ্ডকোষ সঙ্কুচিত হওয়া
    8.শুক্রাণুর উৎপাদন কমে যাওয়া
    9.বিষণ্ণতা, ক্লান্তি ও অবসাদ।
এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট ডা. শাহজাদা সেলিম বলেন, ৮৫-৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে অণ্ডকোষের কোন ধরনের ক্ষতি হলে টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি দেখা দেয়। এছাড়াও
  • 1. হস্তমৈথুন
    2..দেহের অতিরিক্ত মেদ
    3. ডায়াবেটিস
    4.অতিরিক্ত গরম জায়গায় বাসবাস
    5.লিভার সিরোসিস,
    6.কিডনির সংক্রমণ
    7.অতিরিক্ত মদ্যপান
    8.ঘুমে সমস্যা
    9.যৌন সংক্রমণজনিত রোগ
কিছু জীবনযাত্রায় কিছু অভ্যাস পরিবর্তন বা সংযোজন করে টেসটোসটেরনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা যায়। এগুলো হচ্ছে,
  • 1.স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
    2.নিয়মিত ব্যায়াম করা
    3.ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
    4.অ্যালকোহল পান ও মাদক থেকে দূরে থাকা
    5.গরম ও রেডিয়েশন থেকে দূরে থাকতে হবে।
    6.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

দুঃখের বিষয় হচ্ছে অনেকেই তার এই যৌন সমস্যা সমাধানের জন্য স্বল্পমেয়াদী ও ক্ষতিকর বিভিন্ন মেডিসিন ব্যবহার করে থাকে। যা অল্প সময়ের কার্যকরী হলেও যৌন স্বাস্থ্যের আরও মারাত্মকভাবে ক্ষতি করে থাকে। বিভিন্ন‌ রোগের সমস্যা আল্লাহ তাআলা প্রকৃতির মধ্যেই রেখেছেন। প্রকৃতিতে বিভিন্ন খাবার রয়েছে যার মাধ্যমে টেস্টে স্টেরন উৎপন্ন হয় ।সেই সকল কয়েকটি খাবারের সমন্বয়ে তৈরিকৃত মিশরীয় মিকসুল আরিস সরাসরি নিয়ে এসেছি মিশর থেকে। এটি একটি পরিক্ষিত ভেষজ। যা আপনার টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে আপনার যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে কোন প্রকার শারীরিক ক্ষতি ছাড়াই ।

কল করুন 01790245559

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মিকসুল আরিস”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top